Header Ads

স্বপ্নের ভেলা থিম সঙ, কবি ও গীতিকার -ঋদেনদিক মিত্রো ( ভারত)




স্বপ্নের ভেলা থিম সঙ
ঋদেনদিক মিত্রো ( ভারত) 

স্বপ্নের ভেলা, 
স্বপ্নের খেলা -- 
শব্দে-শব্দে চলি, 
মুক্ত কন্ঠে -- 
জ্ঞানের মন্ত্রে-- 
সাহসী কন্ঠে বলি, 
স্বপ্নের ভেলা, 
স্বপ্নের খেলা, 
শব্দে-শব্দে চলি।। 

চিন্তন সুখ, 
ভরে ওঠে বুক, 
মানব জনম এই, 
এসো তো সকলে -- 
নেবো তো দখলে, 
সকল পৃথিবীকেই। 
যেথা অন্যায় -- 
আমরা সেথায় -- 
প্রতিবাদে যেন জ্বলি, 
স্বপ্নের ভেলা, 
স্বপ্নের খেলা, 
শব্দে-শব্দে চলি।। 

বেঁচে থাকা মানে -- 
কজনে তা জানে, 
সুস্থ জীবন লাভ, 
সহজ যাপন, 
করিও স্থাপন, 
তাতেই অমৃত স্বাদ, 
এত চাওয়া পাওয়া, 
সব হয় হাওয়া, 
একটি ঘুমের কলি, 
স্বপ্নের ভেলা, 
স্বপ্নের খেলা, 
শব্দে-শব্দে চলি।। 


পরিচিতি: ঋদেনদিক মিত্রো ( Ridendick Mitro),  কলকাতা,  ভারত, পেশায়  আলাদাভাবে  ইংরেজি ও বাংলাভাষায় কবি-উপন্যাসিক-গীতিকার-কলামিস্ট।ছোটবেলা থেকে জ্ঞান ও চিন্তা তথা সৃষ্টিশীল পথকে পেশা নিয়ে বিখ্যাত হবার স্বপ্ন নিয়ে বেড়ে ওঠা। সম্প্রতি অনেকদিন স্প্যানিসভাষার শিক্ষনে আছেন, এইভাষাতেও লিখবার জন্য। 

২০২৩ সাল অবধি একক গ্রন্থ প্রায় ২২-২৩ ( বাইশ-তেইশটি)  বেরিয়েছে নানা প্রকাশনী থেকে। নবাব সিরাজউদ্দৌলা ও তাঁর ইতিহাসকে কেন্দ্র করে "হীরাঝিল বাঁচাও আন্দোলন", "খোসবাগ যত্ন করার আন্দোলন", "নবাব সিরাজউদ্দৌল্লা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ,"  এঁদের উপরে কাজের জন্য রাষ্ট্রের Star History নবাব সিরাজউদ্দৌলার ইতিহাসের অবস্থান থেকে পেয়েছেন "সবুজ সেনা সম্মান-২০২৩" । সৌজন্যে নবাব সিরাজউদ্দৌলা স্মৃতি সুরক্ষা ট্রাস্ট ।  নবাব সিরাজের ইতিহাসের উপরে দুটি ভাষায় ২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকে কবিতা ও গদ্য সহ প্রায় দেড় হাজার পৃষ্ঠা কাজ করার জন্য, এই বিশ্ব প্রচারিত আন্দোলনের "আন্দোলন কবি" হিসেবে ২০২৩ সালে পেয়েছেন এই "সবুজ সেনা সম্মান -২০২৩"। একই সাথে নবাব সিরাজ সহ এই ইতিহাসের আপডেট নিয়ে  দশ হাজার পংক্তির মহাকাব্য প্রকাশের জন্য প্রুফ দেখা চলছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইংরেজি গান এই কবির লেখা। আন্তর্জাতিক শান্তির সংস্থা "Art Mother Earth Foundation" থেকে পেয়েছিলেন "Gem of the Earth Award", ১৫ই জানুয়ারী ২০১৯। পেয়েছেন, সৈয়দ আহসান আলী স্মৃতি পুরস্কার। পেয়েছেন "সুর-অঙ্গন সম্মান" ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২০। রয়েছে আরো অনেক সম্মান ও সম্মাননা। আরো বহু গ্রন্থ প্রকাশের পথে। "An world anthem - We are the citizen of the Earth "  কবির লেখা। এটি একটি আন্তর্জাতিক শান্তি সংগীত হিসেবে Art Mother Earth Foundation কতৃক গ্রিহীত হয়ে সারা বিশ্বে প্রচারিত হয়ে আসছে।  এই ফাউন্ডেশন কানাডা সরকার, অস্ট্রেলিয়া সরকার, নিউজিল্যান্ড সরকার, শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জয়ী তীব্বতের His Holiness দলাই লামা,  কলকাতার মেয়র,  অনেক বিখ্যাত সমাজ সেবী সংস্থা, গুরুত্বপূর্ণ ব্যাক্তিত্ব ও জনসাধারণ এবং রাষ্ট্রসংঘ থেকে লিখিত পত্রে সমর্থন ও আশির্বাদ পেয়েছে শান্তির জন্য আন্তর্জাতিক কাজের জন্য। এর Founder-director  নিউজিল্যান্ডের নাগরিক ভারতীয় বংশোদ্ভূত মাইকেল তরুন।

নবাব সিরাজউদ্দৌলা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ / আমাদের তুমি গর্ব, বাংলার শেষ স্বাধীন নবাব..." সঙ্গীতটি নবাবের নামিত সব বয়সের স্কুল "নবাব সিরাজউদ্দৌলা মুক্ত বিদ্যালয় খোসবাগ" শিক্ষাকেন্দ্রে প্রার্থনা সংগীত হিসেবে চলে। এবং নবাব সিরাজউদ্দৌলার বাংলাদেশের নবম বংশধর সৈয়দা মেহমুদা ও নবাব মিরজাফরের বংশধর ভারত সরকার কতৃক "নবাব অব মুর্শিদাবাদ" এর তরফে ছোটে নবাব রেজা আলী মির্জা,  দুজনেই নিজ আগ্রহে নবাবের প্রাসাদ স্থান হীরাঝিলে এসে শহীদ বেদী উদ্বোধন উপলক্ষে, এই গানের সুরকার ও আন্দোলনের ট্রাস্টের সভাপতি সমর্পিতার টিমের সাথে একত্র হয়ে মুগ্ধতার সাথে নিজ আগ্রহে গেয়েছিলেন। এটি খোসবাগে নবাব সিরাজউদ্দৌলার কবরেও গীত হয়েছিল অভিজাত আয়োজনে এই সংগীত প্রথম উদ্বোধনে ২০২১ সালে, ও এই আন্দোলনে নানা স্থানে গীত হয় এটি, প্রাসঙ্গিক ক্ষেত্রে। সমর্পিতা একজন অভিনেত্রী,  ডিরেক্টর, লেখিকা, কলকাতা দূরদর্শনে একজন সংবাদ পাঠিকা।

এই ইতিহাস রক্ষার আন্দোলন ও বৃহত্তর ক্ষেত্রে সামাজিক কল্যানের আন্দোলনের সাথে সম্মিলিতভাবে কাজ করছেন বাংলাদেশের নানা সাংবাদিক, বুদ্ধিজীবী, আইনবীদ ও সমাজসেবি। সহায়তা দেয়ারা নানা কাজে নানা পরিকল্পনা রূপায়িত হচ্ছে। হয়েছে নবাবের প্রাসাদ স্থান হীরাঝিলে "সিরাজ উদ্যান"। প্রায় আড়াই কোটি টাকা বাজেটে হচ্ছে শহীদ মিনার সহ আরো কিছু সংশ্লিষ্ট কিছু দিকের কাজের ব্যাবস্থাপনা। সব কাজ ও পরিকল্পনাই হচ্ছে রাজ্য ও কেন্দ্রিয় সরকারকে জানিয়ে ও প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের মানসিক সহানুভূতিতে। তাই সব কাজই রাষ্ট্রিয় ইতিহাসের সাথে সম্পর্ক যুক্ত। এঁরা বছরে পালন করেন মূলত তিনটি দিবস। হীরাঝিল উৎসব দিবস -- ইতিহাস সহ নানা দিকে সাহিত্য সংস্কৃতি, বিজ্ঞান, সমাজসেবা, সাংবাদিকতার কাজের জন্য আন্তর্জাতিক পুরস্কার "সবুজ সেনা সম্মান" প্রদান, ২৩ শে জুন পলাসীর যুদ্ধ দিবস, ৩রা জুলাই সিরাজউদ্দৌলার মৃত্যু দিবস। অনেক প্রকল্প চলছে।  আরো অনেক অর্থের প্রয়োজন, নদী বাঁধ বাঁধা সহ আরো অনেক কাজ।এই রকম বৃহত্তর ক্ষেত্রের রাষ্ট্র ব্যাপিত পৃথিবী প্রচারিত আন্দোলন ও সামাজিক কাজের পরিসরে এই কবি গ্রিহীত হয়েছেন এই বিষয়ে সাহিত্য লেখনিতে সফলতার জন্য। এছাড়া, দেশ বিদেশের বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় লেখেন। বিভিন্ন সংস্থায় কবির লেখা গান সংস্থার Theme Song হিসেবে তাঁদের অনুষ্ঠানে গীত হয়। এসবই সারা বিশ্বে লাখ-লাখ নেটিজেন ও সিটিজেনের কাছে পরিচিত। 





No comments

Powered by Blogger.